News Headline :
শার্শায় চুরি-ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা ওসি রবিউলের শার্শায় আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় মফিকুল হাসান তৃপ্তির নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ শার্শা উপজেলা যুবদল নেতা আমিরুল সরদার নেতৃত্বে ১নং ডিহি ইউনিয়ন চলছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম শার্শায় আসাদুজ্জামান আসাদের নেতৃত্বে জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় শার্শা যুবদলের র‍্যালী অনৈতিক কর্মকাণ্ড করার সময় গ্রামবাসীর হাতে যুবক আটক পটুয়াখালীর দশমিনায় যুবদল নেতার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ পূনর্বাসনের অভিযোগ শার্শায় নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপির বৈশাখী শোভাযাত্রা ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকায় বিএনপির প্রতিবাদ ও সংহতি র‍্যালী লক্ষ্মণপুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আহসান হাবীব খোকন বহিষ্কার
শার্শায় চুরি-ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা ওসি রবিউলের

শার্শায় চুরি-ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা ওসি রবিউলের

শার্শায় চুরি-ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা ওসি রবিউলের

চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মব সৃষ্টি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নারী-শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কে এম রবিউল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দুপুর ১ টার সময় নাভারণ বাজার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “চাঁদাবাজি একটি সামাজিক ব্যাধি। চুরি, ছিনতাই, মাদক বা সন্ত্রাস—যেই করুক না কেন, কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এমনকি যদি আমার থানার কোনো সদস্য এসব অপরাধে জড়িত থাকে, তাহলেও জানালে তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

তিনি আরও বলেন, “মব সৃষ্টি কিংবা নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটলে পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নেবে। ভুক্তভোগীরা নির্দ্বিধায় থানায় অভিযোগ আনুন, আমরা দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নেব।”

এর আগে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি নাভারণ বাজার পরিদর্শন করেন। এসময় সাধারণ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের চাঁদা না দেয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়দের সচেতনতা বৃদ্ধি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আশ্বস্ত করেন।

শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি কে এম রবিউলের এই ঘোষণা ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষ ও স্থানীয়দের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে এনেছে। অপরদিকে, চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী চক্রের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।


স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি এলাকায় চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনা বৃদ্ধি পেয়ে জনজীবনে অস্থিরতা তৈরি করেছিল। পুলিশের এমন জিরো টলারেন্স নীতি তাদের জন্য আশার আলো হয়ে এসেছে। তারা আশা করছেন, এ উদ্যোগে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




Catagories

© 2025 | All rights reserved by Dhaka Observer
কারিগরি সহায়তা: Next Tech