কয়রায় বিরোধ মিমাংসা করতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ সম্পাদক রাসেল কয়রায় বিরোধ মিমাংসা করতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ সম্পাদক রাসেল – Dhaka Observer
কয়রায় বিরোধ মিমাংসা করতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ সম্পাদক রাসেল

কয়রায় বিরোধ মিমাংসা করতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ সম্পাদক রাসেল

নিজস্ব প্রতিবেদক:
খুলনার কয়রার বাগালী ইউনিয়ের বাইলহারানিয়া গ্রামের বে সীন মীম আলিম মাদ্রাসার পাশে বাতিকাটা খালের উপর নির্মাধীন একটি ব্রিজের কাজকে কেন্দ্র করে রবিবার বেলা ৪টায় ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ হাদিউজ্জামান রাসেলের উপর সুপরিকল্পিত হামলা চালিয়েছে পতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা , এঘটনায় উভয় পক্ষের ৮ জন আহত হয়েছে বলে জানা যায়।

 

এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়, বাইলহারানিয়া গ্রামের আলিম মাদ্রাসার পাশে বাতিকাটা খালের উপর নির্মাধীন ব্রিজের ঢালাই কাজ চলাকালে বেলা ১১টায় বাগালী ইউনিয়ন আওয়ামীল আওয়ামীগের সভাপতি মোঃ আঃ সাত্তার সানা নেতৃত্বে হাফিজুর রহমানের তিন পুত্র তুহিন হোসেন (৪০) বাবু (৩৭) ও মিলন(৩০) স্থান টিক করা নিয়ে বাধা সৃষ্টি করলে শ্রমিকদের সাথে কথা কাটাকাটির সৃষ্টি হয়।এ পর্যায়ে মীমাংসা হয়। বিকালে এঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে বেলা ৪ টায় ঘটনা স্থানে ছাত্রলীগ সম্পাদক উভয় পক্ষকে সাথে মীমাংসা ও বুঝাতে চেষ্টা করলে এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত থাকা তুহিন ও তার ভাইয়েরা মিলে আঃ সাত্তার সানার নেতৃত্বে দেশিয় অস্ত্র হাতুডী,দা,রড নিয়ে, তার ওপর এলোপাতাড়ী সন্ত্রাসী হামলা চালায়।

 

এতে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান রাসেলসহ তার সাথে থাকা ছাত্রলীগ ৬ জন কর্মি গুরুত্বর আহন হন। তাৎক্ষনিক স্থানিয়রা এসে গুরুতর আহত অবস্থার ছাত্রলীগের সাধারন সম্পদক হাদিউজ্জামান রাসেল সহ (২৮), ইয়াছিন আরাফাত (১৯) রাজু (২২), আব্দুল্লাহ (২৯), আবুল হাসান (২০), সেলিম (৩২) কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলে তাদের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য (খুমেক) খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন ।

 

সেখান থেকে আসংখ্যা জনক অবস্থায় ছাত্রলীগ সম্পাদককে গাজী মেডিকেলে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কক্ষে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল ।বর্তমানে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। তার অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক।অন্য আহত ছাত্রলীগ কর্মীরা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (খুমেক) এ চিকিৎসাধীন আছেন।এ ব্যাপারে আঃ সাত্তার সানা সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

 

কয়রা থানা অফিসার ইনচার্জ রবিউল হোসেন ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেন,আমাদের কাছে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে সত্যতা যাচাই করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ।

বন্ধুদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© dhakaobserver.com | 2023
কারিগরি সহায়তা: Next Tech